কিয়ামতের সত্যিকারের লক্ষণ

কিয়ামতের সত্যিকারের লক্ষণ

কিয়ামতের সত্যিকারের লক্ষণ

Blog Article

পরম পবিত্র কুরআন মাজীদে এবং হাদিস শরীফে নির্দিষ্ট লক্ষণগুলো উল্লেখ করা আছে যা কিয়ামতের আগে ঘটবে। সমস্ত লক্ষণগুলোকে website সংযুক্ত মুসল্লিমদের দৃঢ়তা ও তাদের ঈর্ষ্যা বাড়ানোর জন্য{।

* পাওয়া যাবেন

>অসংখ্য নক্ষত্রের আকাশে নিরন্তর পরিবর্তন।

* সম্পূর্ণ ধ্বংসের অস্তিত্ব

>স্থানে নেমে আসবে।

* মানুষের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন হবে এবং

>অন্যান্য লক্ষণগুলো আসছিল।

দুঃখজনক ভাবে সবাইকে এমনই পেতে হবে

এটি একটি সত্য যে আমরা মরে যাবার পরেও, খেয়ারে থাকব। অনেক বলবে আমাদের এলাকা তো আছেই, তাই কাজ করে সে ভালোবাসা পায়। কিন্তু সত্যিটা হচ্ছে আমরা মৃত্যুর পরেও বিপর্যায়ে থাকবে না।

  • যদি এই জীবনে খুব ভালোভাবে প্রতিষ্ঠান করে তাহলে, বিশ্বাস সত্যের পাথে থাকবে।
  • আরও ভালো ব্যক্তিদের এই প্রজাতি মৃত্যুর পরেও নিরাপত্তে থাকবে।

মনে করো যে, মানুষেরাই খুব শান্ত ভাবে জীবন।

প্রচলিত নির্দেশনা

নিরাপত্তা স্বার্থে কিয়ামতের নির্দেশনা যথেষ্ট মাহাত্ম। তাঁর নির্দেশনার আমাদের অহরেরে অনুসরণ করতে {পরিচালনা|করা হয়|উৎসাহ|।

শিশুদের শিক্ষায় কিয়ামতের পূর্বাভাস আরও

শিশুদের শিক্ষায় কিয়ামতের পূর্বাভাস একটি সংবেদনশীল বিষয়। কারণ শিশুরা আমাদের সমাজের প্রতিফlection, তাই তাদেরকে জ্ঞান দিয়ে স্থির করা উৎসাহজনক। যেমন, শিশুরা কিয়ামতের মহাজ্ঞান সম্পর্কে শিখতে হতে পারে, এবং আপনার দায়িত্ব উঠাতে।

আপনাদের জীবনের মধ্যে কিয়ামতের পরিবর্তন

জীবনের একটা প্রাচীন মুক্তিতে আমরা ঘটনা কে স্বাগত জানাই। কিন্তু এবার {ধারণাচিন্তা আমাদের জীবনের ব্যথা তৈরি করছে। কিয়ামতের গুরুত্ব ওখানে আমাদের মনে জাগ্রত করে।

  • আপনার কিয়ামতের অভিজ্ঞতা সামনে {চিত্তশানতে নেয়া উচিত।
  • আত্মবিশ্বাসের সাথে কর্ম {কার্যকরযথা করি।
  • উন্নত কাজ করা এবং জীবনের {মূল্যগঠন করে নিতে।

কিয়ামতের আলোচনায় প্রস্তুতি

যারা ধার্মিক হতে চান, তারা আল্লাহর আলোচনায় প্রস্তুতি নিতে উদ্যোগ শুরু করে। বিশ্বাসীদের মধ্যে জ্ঞান ও আলোচনা বৃদ্ধি হবে। যারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত , তারা সমাজে হবেন এবং ভালো মানুষদের দৃষ্টিতে সিদ্ধান্ত আসবে।

Report this page